নারী শিক্ষাঃ উচ্চ শিক্ষিত নারী সমাজ দেশের জন্য কল্যানকর তা নিঃসন্দেহে সত্য কথা কিন্তু এর পিছনে দেশ, সমাজ কতটা উপকৃত হচ্ছে একবারও ভেবে দেখেছেন কি?
হুম ... এটা সত্য যে শিক্ষিত ছেলের অশিক্ষিত মা রান্না ঘরের বাইরের খবর ছাড়া তেমন কিছু জানেন না। তবে এটাও সত্যি যে শিক্ষিত অনেক মায়েরা রান্না ঘরের খবর টুকোই জানেন না।
শিক্ষিত নারীশক্তিঃ সমাজবিজ্ঞান কিম্বা চিকিৎসাবিজ্ঞানে নারীদের শিক্ষিত করলে মানাত। হুম এটা ঠিক যে ইলেক্টিক্যাল বা কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এ নারীদের বিভাগীয় প্রথম স্থান অধিকারীর সংখ্যা ছেলেদের চেয়েও বেশি,
একবারও ভেবে দেখেছেন... এইসব বিভাগিয় প্রথম স্থান কারীরা কম্পিউটারে কপি করতে জানে কিনা??
জানলেও নিশ্চয়ই এলগরিদমের কমপ্লেক্সেটি কমাতে পারবে না, যদি পারত তা হলে আমরা ছেলেদের পাশাপাশি সুনামধন্য ইঞ্জিনিয়ারদের তালিকায় মেয়েদেরও খুজে পেতাম।
আর যারা ইঞ্জিনিয়ারিং ফেল করে বৃত্তি পেয়ে বিদেশে গিয়ে গবেষনা করে শুধু দেশ নয় বিশ্বের উন্নয়নেও অংশ নিচ্ছেন ।
অপরদিকে বিভাগিয় প্রথম স্থান অর্জনকারীরা বিয়ের পর সন্তানের আদর্শ মা হওয়ার জন্য যথেষ্ট সময়ও দিতে পারে না, সমাজের উন্নয়নের জন্য সক্রিয় সামাজিক কর্মিও হতে পারেন না, উচ্চশিক্ষিয়া প্রতিষ্ঠান গুলোর প্রফেশর হয়ে ছাত্রদের কপি পেষ্ট শিক্ষায় না, কি করে তা তাদের ছাত্রদের ভবিষ্যত দেখেই বলা যায়।
নারীশিক্ষা অবস্যই গুরুত্বপুর্ন, তাই বলে সেটাও উপযোগী দিকগুলো খুজে বেড় করতে হবে। অবস্যই শিক্ষিত নারীদের কল্যানে অনেক সামাজিক কু সংস্কার দূর হয়েছে।