সফলতা, অনুপ্রেরনা, প্রশংশা সবই নিজের হয়, শুধু নিজের প্রচেস্টায়-কিন্তু এর জন্য নিজেকে উতসর্গ করতে হবে সমাজের জন্য
মানুষ তার বংশ পরিচয় দিয়ে সম্মান পেতে পারে না, সম্মান পেতে হলে তা শ্রম, নিষ্ঠা, আর কর্ম দিয়ে অর্জন করতে হয়।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রিড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে তার স্পষ্ট প্রমান পাওয়া গেছে।
কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ সংগত কারনেই demandable Department. বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ এটি। দক্ষিন বাংলার বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র ছাত্রীদের স্বপ্নের যায়গা, ভরশার স্থল।
অন্যভাবে বলতে গেলে-শুধুমাত্র এই বিভাগটি থাকার কারনে কপাল পুরেছে অনেক ভাগ্যবান ছাত্রদের যারা দেশের নামি দামি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হতে পেরেও দেশের টানে সি এস ইর টানে বরিশাল বিশ্ববিদ্যলয়ে ভর্তি হয়েছে।
দার্শনিকেরা বলে গেছেন- ভয় যদি চারিদিক ঘিরে ধরে, ভয়কেই আলিঙ্গন করাই উচিত কার্য। এই রূপ করলে ওই কপাল পোড়াদের কপাল ভাল হলেও হতে পারত। সবকিছু ভুলে গিয়ে যদি বিশ্ববিদ্যালয়কে আপন করে দিয়ে নিজেকে উতসর্গ করত, তাহলে নিশ্চয়ই তাদের সফলতা তথাকথিত জনপ্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়কেও হার মানাতে পারত। যারা এরূপ কড়ছে তারা বাস্তবিকই সঠিক পথে এগোচ্ছে।
উদাহরন সরূপ বন্ধু মাহমুদ অর্ক কে খুব মনে ধরেছে। মাত্র কয়েকমাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি তার প্রেম ভালবাসার যতটা প্রকাশ করেছে তা সত্যিই দৃষ্টান্তমূলক।
আমাদের যুবসমাজের সমস্যা হচ্ছে হাতের কাছে সবকিছু পেয়েও খেতে চাইনা। যখন সুযগ ছিল না তখন ইচ্ছা এবং প্রচেস্টা দুটোই ছিল। আজ যখন সুযগ হল, এখন ইচ্ছা থাকলেও প্রচেস্টা কমে গেছে।
আমরা কি একবারও ভেবেছি নতুন হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমরা যা কিছু মিস করছি তার বিপরীতে আমরা কি পেয়েছি। আমি হলপ করে বলতে পারি। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মত যোগ্যতা প্রাধান্য আর কোন বিশ্ববিদ্যালয় নেই। এখানে প্রথম বর্ষের একজন ছাত্র ও যদি যোগ্য হয়, তবে সে যেকোন সংগঠনের কর্তা ব্যাক্তিত্ব হতে পারে।
এ কথা সত্যি যে বড় কোন প্রতিষ্ঠানের পিয়ন হওয়ার চেয়ে ছোটো কোন প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হওয়ার মদ্ধে মাহাত্ত্ব রয়েছে।
ভাবুন----------------------
যা আপনার কাছে সঠিক বলে মনে হয়, তাই করুন। সমস্যা হচ্ছে আমরা সঠিক জেনেও তা করি না, কিন্তু আমাদের অজান্তেই হাজার অপ্রয়োজনীয় কাজ করে ফেলি।
কিন্তু আর কতদিন??????????
Computer Science and Engineering
University of Barisal
মানুষ তার বংশ পরিচয় দিয়ে সম্মান পেতে পারে না, সম্মান পেতে হলে তা শ্রম, নিষ্ঠা, আর কর্ম দিয়ে অর্জন করতে হয়।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রিড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে তার স্পষ্ট প্রমান পাওয়া গেছে।
কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ সংগত কারনেই demandable Department. বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ এটি। দক্ষিন বাংলার বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র ছাত্রীদের স্বপ্নের যায়গা, ভরশার স্থল।
অন্যভাবে বলতে গেলে-শুধুমাত্র এই বিভাগটি থাকার কারনে কপাল পুরেছে অনেক ভাগ্যবান ছাত্রদের যারা দেশের নামি দামি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হতে পেরেও দেশের টানে সি এস ইর টানে বরিশাল বিশ্ববিদ্যলয়ে ভর্তি হয়েছে।
দার্শনিকেরা বলে গেছেন- ভয় যদি চারিদিক ঘিরে ধরে, ভয়কেই আলিঙ্গন করাই উচিত কার্য। এই রূপ করলে ওই কপাল পোড়াদের কপাল ভাল হলেও হতে পারত। সবকিছু ভুলে গিয়ে যদি বিশ্ববিদ্যালয়কে আপন করে দিয়ে নিজেকে উতসর্গ করত, তাহলে নিশ্চয়ই তাদের সফলতা তথাকথিত জনপ্রিয় বিশ্ববিদ্যালয়কেও হার মানাতে পারত। যারা এরূপ কড়ছে তারা বাস্তবিকই সঠিক পথে এগোচ্ছে।
উদাহরন সরূপ বন্ধু মাহমুদ অর্ক কে খুব মনে ধরেছে। মাত্র কয়েকমাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি তার প্রেম ভালবাসার যতটা প্রকাশ করেছে তা সত্যিই দৃষ্টান্তমূলক।
আমাদের যুবসমাজের সমস্যা হচ্ছে হাতের কাছে সবকিছু পেয়েও খেতে চাইনা। যখন সুযগ ছিল না তখন ইচ্ছা এবং প্রচেস্টা দুটোই ছিল। আজ যখন সুযগ হল, এখন ইচ্ছা থাকলেও প্রচেস্টা কমে গেছে।
আমরা কি একবারও ভেবেছি নতুন হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমরা যা কিছু মিস করছি তার বিপরীতে আমরা কি পেয়েছি। আমি হলপ করে বলতে পারি। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মত যোগ্যতা প্রাধান্য আর কোন বিশ্ববিদ্যালয় নেই। এখানে প্রথম বর্ষের একজন ছাত্র ও যদি যোগ্য হয়, তবে সে যেকোন সংগঠনের কর্তা ব্যাক্তিত্ব হতে পারে।
এ কথা সত্যি যে বড় কোন প্রতিষ্ঠানের পিয়ন হওয়ার চেয়ে ছোটো কোন প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হওয়ার মদ্ধে মাহাত্ত্ব রয়েছে।
ভাবুন----------------------
যা আপনার কাছে সঠিক বলে মনে হয়, তাই করুন। সমস্যা হচ্ছে আমরা সঠিক জেনেও তা করি না, কিন্তু আমাদের অজান্তেই হাজার অপ্রয়োজনীয় কাজ করে ফেলি।
কিন্তু আর কতদিন??????????
Computer Science and Engineering
University of Barisal
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হয়ে আপনি কতটা সন্তুষ্ট?
4/
5
Oleh
Ripon Chandra das