আগামী এক বছরের মাথায় ইন্টারনেটের গতি প্রায় তিন গুন হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। তথ্য প্রযুক্তির প্রসার লাভের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আজ পুরো বিশ্বের কাছে রোল মডেল।
বর্তমানে বাংলাদেশ এসইএ-এমই-ডব্লিউই-৪ সাবমেরিন কেবলের মাধ্যমে ২০০ জিবিপিএস (গিগা বিট প্রতি সেকেন্ড) ব্যান্ডউইথ পাচ্ছে।
২০১২ সালের অক্টোবর থেকে ইন্টারনেট সংযোগে সাবমেরিন কেবলের বিকল্প হিসেবে আন্তর্জাতিক টেরেস্ট্রিয়াল কেবল (আইটিসি) অপারেটররা কাজ শুরু করে।
এর পূর্বে একমাত্র সাবমেরিন ক্যাবল এসইএ-এমই-ডব্লিউই-৪ এর উপরই নির্ভর করেই গড়ে উঠেছিল সকল ইন্টারনেট সংযোগ।
এর মাধ্যমে সাবমেরিন ক্যাবলটি কোন কারনে ক্ষতিগ্রস্থ হলেও আন্তর্জাতিক টেরিস্ট্রিয়াল কেবল(আইটিসি) , দেশের অবিচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সুবিধা দিতে পারছে।
আগামী বছর দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবল এসইএ-এমই-ডব্লিউই-৫ এর মাধ্যমে বাংলাদেশ আগামী বছর থেকে ১ হাজার ৫০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ পাবে।
যা আগের তুলনায় প্রায় পাঁচ গুন।
তথ্যসুত্রঃ প্রথম-আলো
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিতে দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। তথ্য প্রযুক্তির প্রসার লাভের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আজ পুরো বিশ্বের কাছে রোল মডেল।
বর্তমানে বাংলাদেশ এসইএ-এমই-ডব্লিউই-৪ সাবমেরিন কেবলের মাধ্যমে ২০০ জিবিপিএস (গিগা বিট প্রতি সেকেন্ড) ব্যান্ডউইথ পাচ্ছে।
২০১২ সালের অক্টোবর থেকে ইন্টারনেট সংযোগে সাবমেরিন কেবলের বিকল্প হিসেবে আন্তর্জাতিক টেরেস্ট্রিয়াল কেবল (আইটিসি) অপারেটররা কাজ শুরু করে।
এর পূর্বে একমাত্র সাবমেরিন ক্যাবল এসইএ-এমই-ডব্লিউই-৪ এর উপরই নির্ভর করেই গড়ে উঠেছিল সকল ইন্টারনেট সংযোগ।
এর মাধ্যমে সাবমেরিন ক্যাবলটি কোন কারনে ক্ষতিগ্রস্থ হলেও আন্তর্জাতিক টেরিস্ট্রিয়াল কেবল(আইটিসি) , দেশের অবিচ্ছিন্ন ইন্টারনেট সুবিধা দিতে পারছে।
আগামী বছর দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবল এসইএ-এমই-ডব্লিউই-৫ এর মাধ্যমে বাংলাদেশ আগামী বছর থেকে ১ হাজার ৫০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ পাবে।
যা আগের তুলনায় প্রায় পাঁচ গুন।
তথ্যসুত্রঃ প্রথম-আলো
আগামী এক বছরে ইন্টারনেট স্পিড বাড়ছে প্রায় পাঁচগুন।
4/
5
Oleh
Ripon Chandra das